Logo
Logo
×

বিশেষ সংবাদ

কমপ্লিট শাটডাউনে তছনছ না.গঞ্জ

Icon

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

প্রকাশ: ৩১ জুলাই ২০২৪, ০৪:২২ পিএম

কমপ্লিট শাটডাউনে তছনছ না.গঞ্জ
Swapno

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচিতে গোটা নারায়ণগঞ্জ জেলার উপর দিয়ে স্মরণকালের তাণ্ডব বয়ে গিয়েছে। গোটা নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্নস্থানে রণক্ষেত্র তৈরি হয়। সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন অফিস, বিভিন্ন ভবনে চালানো তাণ্ডব, আগুন, ভাঙচুর, গোলাগুলি, হামলা-পাল্টাহামলায় পুরো নারায়ণগঞ্জ যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত কোন অঞ্চলে পরিণত হয়। গুলি, টিয়ারসেল, সাউন্ডগ্রেনেডে প্রকম্পিত হয় সংঘর্ষস্থল। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের মেঘনা থেকে সাইনবোর্ড এলাকা পর্যন্ত সংঘর্ষস্থলের হটস্পট। ঢাকা-চট্টগ্রাম,ঢাকা-সিলেট মহাসড়কসহ আঞ্চলিকসড়কগুলোতে লাগাতার সংঘর্ষ অব্যাহত থাকায় নারায়গঞ্জের সাথে গোটা দেশের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। সড়ক, রেল যোগাযোগ পুরোপুরি বন্ধ থাকে। ১৯ জুলাই ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের পাশে অবস্থিত পাসপোর্ট অফিস ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। পাসপোর্ট অফিসের গোটা ভবন পরিত্যক্ত ভুতুড়ে ভবনে পরিণত হয়। রেহাই পায়নি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নারায়ণগঞ্জ কার্যালয়ও। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করা হয় ভবনের সামনে গাড়িগুলোতে। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে সব। এসব ঘটনা যখন ঘটছে তখন ১৯ জুলাই নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমান, তারপুত্র অয়ন ওসমান, ভাতিজা আজমেরীওসমানসহ ছাত্রলীগ কর্মীরা প্রতিরোধ  গড়ে তুলতে নারায়ণগঞ্জ শহরে নামে। তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। চারিদিক থেকে তখন শুধু শোনা যাচ্ছিল নতুন নতুন জায়গায় দুর্র্বৃত্তদের ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের কথা। জালকুড়িতে এসবি গার্মেন্টে আগুন দিয়ে পুরোটা ভস্মিভূত করা হয়। আগুন দেয়া হয় নারায়ণগঞ্জ যুব উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ কার্যালয়ে। নারায়ণগঞ্জ শহরে যখন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে নামে ছাত্রলীগ ততক্ষণে জালকুড়িতে শামীম ওসমানের পুত্র অয়ন ওসমানের স্বত্ত্বাধীন জেডএন কর্পোরেশনের শীতল পরিবহনের ডিপোর ২৬টি গাড়িতে আগুন দিয়ে ভস্মিভূত করে দুর্র্বৃত্তরা। লিংকরোডের পাশে অবস্থিত আওয়ামী লীগ নেতা শাহনিজাম দ্বারা পরিচালিত নাসিম ওসমান মেমোরিয়াল এমিউজমেন্ট পার্ক (নম পার্ক) এ আগুন দিয়ে পার্কটির দুটো ভবন ভস্মিভূত করে দুর্বৃত্তরা। এদিকে বিকেলের দিকে নারায়ণগঞ্জ শহরে বাধন কমিউনিটি সেন্টার, পপুলার, সায়েমপ্লাজাসহ আশেপাশের ভবনগুলোতেও হামলা চালিয়ে ক্ষয়ক্ষতি করে দুর্বৃত্তরা। বিকেল ও রাতে দুই দফায় নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় আক্রমন চালায় দুর্বৃত্তরা। নারায়ণগঞ্জ ক্লাবে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। সন্ধ্যার পরে নারায়ণগঞ্জ ২নং রেলগেট এলাকায়  আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে আক্রমন চালিয়ে গোটাভবনের ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় দুর্বৃত্তরা। আওয়ামী লীগ পার্টি অফিসের সামনে পুলিশ বক্সেও আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। রাতে শহরের আলমাস পয়েন্ট, আলী আহম্মদ চুনকা পাঠাগারে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে দুর্বত্তরা। একই সময় তারা নগরভবনেও ভাঙচুর ও আগুন দেয়। সিটি কর্পোরেশন ভবনের সামনে রাখা গাড়িগুলো দুর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে ভষ্মিভূত হয়ে যায়। এদিন সন্ধ্যায় রাইফেলক্লাবে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমান শনিবার ২টায়  সমাবেশ করার ঘোষণা দিলেও শনিবার তাণ্ডবের মাত্রা আরো বেড়ে গেলে সেটি আর আলোর মুখ দেখেনি। 

শনিবার কাঁচপুর থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত যা হল তা যেন হলিউড মুভিকেও হার মানাবে : 


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর থেকে সাইনবোর্ড অংশে সবচাইতে বেশি সোচ্চার হয় শিক্ষার্থীরা। এদেরমধ্যে দুর্বৃত্তরাও ঢুকে পড়ে। শুক্রবারের তাণ্ডবের পর জরুরি অবস্থা জারি করা হলেও শিমরাইল থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত আগ্রাসী ভূমিকায় পালন করে দুর্বৃত্তরা। জায়গায় জায়গায় সড়কে টায়ার লাঠিসোটা, গাছের গুড়ি ফেলে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। বিকেলের দিকে শিমরাইল এলাকায় ইব্রাহিম খলিল শপিং কমপ্লেক্স (ডাচবাংলা ভবনে) আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। ভবনটিতে থাকা মা হাসপাতালের রোগী, ব্যাংক কর্মচারী, রেস্টুরেন্টকর্মীসহ বেশ কিছু মানুষ ভবনটির ছাদে আটকা পড়ে। শনিবার সকাল থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে টহল দিতে থাকা হেলিকপ্টার দিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। তবে এসময় দুর্বৃত্তদের সরিয়ে দিতে গুলি, টিয়ারসেল ও সাউন্ডগ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ ও র‌্যাব। এদিকে শিমরাইল মোড় এলাকার ডিএনডি রোডের পাম্প স্টেশনের সামনে রাস্তা অবরোধকারীদের ছত্র-ভঙ্গ করতেও সেখানে গুলি, টিয়ারসেল ও সাউন্ডগ্রেনেড নিক্ষেপ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। টানা কয়েকঘন্টার সংর্ঘষে গোটা এলাকায় আতঙ্ক ও ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনায় শিমরাইল এলাকায় বেশ কয়েকজন নিহতের খবর জানা গেছে। এছাড়া কয়েকশত আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। শনিবার সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক হাজী ইয়াছিন মিয়ার বাড়িতেও হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। তবে শিমরাইল এলাকা থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষ ও তাণ্ডব চললেও আওয়ামী লীগের কোন নেতাকর্মীকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেখা যায়নি।  


রোববারও শিমরাইল মোড় এলাকায় গুলি, সংঘর্ষ :
রোববার কোটা দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আপিল বিভাগ কর্তৃক কোটা পুনর্বহালে হাইকোর্টের রায় বাতিল করা হয়। সংস্কারে মেধায় ৯৩%, মুক্তিযোদ্ধা ৫%, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ১% এবং প্রতিবন্ধীদের জন্য ১% নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এই রায় ঘোষণার আগে রোববার সকালে ডিএনডি রোডের পাম্প স্টেশনের সামনে রাস্তা অবরোধকারীদের ছত্র-ভঙ্গ করতেও সেখানে গুলি, টিয়ারসেল ও সাউন্ডগ্রেনেড নিক্ষেপ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এতে বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা। রায় ঘোষণার পরও শনিবার ও রোববার চালানো দুইদিনের তাণ্ডবের পর গোটা সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় আতঙ্ক ও থমথমে পরিস্থিতি তৈরি হয়। এছাড়া সরকারের কাছে শিক্ষার্থীদের ৮দফা দাবির বিষয়টিতে কী সমাধান হয়েছে এনিয়েও নানা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে শিক্ষার্থীদের মাঝে জানিয়েছেন বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী। রবিবার গড়িয়ে সোমবার সারাদিনেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়নি।

সোমবার থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সেনাবাহিনী-পুলিশের নিয়ন্ত্রণে  


টানা পাঁচ দিন পর ঢাকার যাত্রাবাড়ি থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল-চিটাগংরোড এলাকা সেনাবাহিনী ও পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আসে। সোমবার যাত্রাবাড়ি এলাকা পরিদর্শনে যান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান, পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।  কোটা সংস্কারের দাবিতে সবচেয়ে বেশি সংঘাত-সহিংসতা ও হতাহতের ঘটনা ঘটেছে যাত্রাবাড়ি, উত্তরা, বাড্ডা ও মিরপুর এলাকায়। এরমধ্যে যাত্রাবাড়ি তেকে চিটাগংরোড পর্যন্ত এলাকার বিভিন্ন স্থানে গত বুধবার থেকে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনকারীরা। এতে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ এই প্রবেশপথে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষোভকারীদের হটাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দফায় দফায় সাউন্ড গ্রেনেড, কাঁদানে গ্যাস ও গুলি ছোড়ে। এমনকি হেলিকপ্টার থেকেও কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। ওই এলাকার পাঁচ দিন ধরে চলা সংঘর্ষে অন্তুত ৩০ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুই পুলিশ সদস্যও রয়েছে। এর বাইরে গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছে কয়েক শ মানুস। গত রোববারও শিমরাইল এলাকায় বিক্ষোভকারীদেও সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষে পাঁচজন নিহতন হন। 
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেমাবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার পর সখানে পরিদর্শনে যান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। সেখানে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘ক্ষোভ থকাতে পারে, কিন্তু এই যে আমাদের জনগণের জনগণের সম্পদ, এটা ধ্বংস করে কী লাভ, সেটা আমার কাছে দুর্বোধ্য। এখানে যে পরিমান ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, যে পরিমাণ জনগণের সম্পত্তি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এটা অবর্ণনীয়। ’ সবাই মিলে আবার দেশটাকে সুন্দর-স্বাভাবিক জায়গায় নিয়ে যেতে চান উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, আমরা সবাই যদি এক থাকি, সবাই যদি আমাদের সহযোগিতা করেন এবং আমরা একসঙ্গে সুন্দরভাবে কাজ করতে পারলে আমি নিশ্চিত, আমরা আবার সুন্দরভাবে আগের জায়গায় চলে যেতে পারবো। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে যেতে পারবো। সেই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি। সবাই মিলে আমরা কাজ করলে শিগগিরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। 


এদিকে আন্তুঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর( আইএসপিআর) থেকে জানানো হয়েছে, সেনাবাহিনী প্রধান গতকাল ঢাকা মহানগরের বিভ্নি স্থানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন করা সেনাসদস্যদের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এসময় সেনাপ্রধান বলেন, জনগণের স্বার্থে এবং রাষ্ট্রের যে কোন প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর সদস্যরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দেশব্যাপী কাজ করে যাচ্ছে। এবিষয়ে সেনাবাহিনীকে সহায়তা করার জন্য সবাইকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানান তিনি। 


যাত্রাবাড়ি এলাকা পরিদর্শন করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, র‌্যাবের মহাপরিচালক মো.হারুন অর রশিদ ও ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানও। এসময় আইজিপি সাংবাদিকদের বলেন  ‘প্রতিটি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য পাই পাই করে হিসাব দিতে হবে।’ এদেশের মানুষের জীবনহানি করে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে তারা কী করতে চেয়েছিল, সে প্রশ্ন করেন তিনি। 


মঙ্গলবারও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থমথমে, খুব বেশি যানচলাচল নেই :  


সোমবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সেনাবাহিনী ও পুলিশ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার পরও সেভাবে যানচলাচল স্বাভাবিক হয়নি। থেমে থেকে ছোট যান অটোরিক্সা, রিক্সা, লেগুনা চলতে দেখা গেছে। তাও সংখ্যায় কম। তাছাড়া গত কযেকদিনর টানা সংঘর্ষের ঘটনায় আতঙ্ক থাকায় মানুষজন নিজ এলাকা ছেড়ে বের হননি। পাড়া মহল্লার অল্পকিছু চায়ের দোকানে ছিল মানুষের ভিড় আর গত কয়েকদিনের সংঘর্ষের গল্প। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়ক, লিংকরোড, সাইনবোর্ড এলাকা, নারায়ণগঞ্জ শহর, মদনপুর, সোনারগাঁয়ের কাঁচপুরসহ জেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছিল সতর্ক অবস্থানে। সাধারণ ছুটি একদিন বাড়ানোয় মানুষজন বাড়িতে এবং নিজ এলাকায় থাকাটাই নিরাপদ মনে করেছেন। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এম্ব্যুলেন্স, জরুরী পরিসেবা আর নিত্যপণ্যসরবরাকারী বেশ কিছু ট্রাক, কভার্ভভ্যান ছাড়া অন্যকিছু নজরে আসেনি। মহাসড়কে মানুষের চলাচলও ছিল হাতেগোনা। আজ বুধবার থেকে যানচলাচল আগের চাইতে বাড়তে পারে বলে মনে করছেন সকলে। 
 

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher
ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন