বুধবার   ১১ ডিসেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ২৭ ১৪৩১

ফতুল্লায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু গিয়াসউদ্দিনের সমাবেশ

যুগের চিন্তা রিপোর্ট :

প্রকাশিত: ২২ নভেম্বর ২০২৪  

# সমাবেশের মাধ্যমে শক্ত অবস্থান জানান দিবেন গিয়াস অনুসারীরা

# এবার ফতুল্লা ইউনিয়নে মহামাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে নেতাকর্মীরা

 

আগামী ৩০ নভেম্বর সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যেগে জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। আর এই সমাবেশ ঘিরে ইতিমধ্যেই ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে একটি প্রস্তুতি মূলক সবার আয়োজন করা হয় সাম্প্রতিক সময়ে ৫ আগষ্টের পর  ইতিমধ্যেই ফতুল্লায় নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াসউদ্দিনকে প্রধান অতিথি করে  ৫টি বিশাল জনসমাবেশ করেছে ফতুল্লার ৪ টি ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃবৃন্দ। তারই ধারাবাহিকতায় আগামী ৩০ শে নভেম্বর ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনকে সফল করার লক্ষে ফতুল্লা থানা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।

 

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিনের নির্দেশে ইতিমধ্যেই তার সাংসদীয় আসন ফতুল্লা ও সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় সভা সমাবেশ চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জেলা বিএনপিকে শক্তিশালী প্রতিটি পাড়া মহল্লাতে শক্ত অবস্থান তৈরীর জন্য নেতাকর্মীরা গিয়াস উদ্দিনকে সমর্থন করে কাজ করে যাচ্ছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে যে জেলা সভাপতি গিয়াস উদ্দিন যে কয়েকটি সমাবেশ করেছে প্রতিটি প্রোগ্রামেই হাজার হাজার নেতাকর্মী প্রত্যেকটি সমাবেশ সফল করতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত। আর এই সমাবেশগুলো শুধুমাত্র সফল হয়েছে তাই না প্রতিটি ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীদের আরও উজ্জীবিত হচ্ছে। 

 

আগামী জাতীয় সাংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এই সমাবেশ অনেকটাই এগিয়ে রাখছে জেরা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিনকে। জেলা বিএনপি এই সমাবেশগুলো মাদক, সন্ত্রাস, লুটতারাজকারীদের বিরুদ্ধে তিনি কথা বলেছেন। যারা বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে এখনো জুট নামাচ্ছে এবং সন্ত্রাসী করে বেড়াচ্ছে, তাদের বিএনপি করার কোন প্রযোজন নাই । আর এই সকল সন্ত্রাসীরা অচিরেই দল থেকে বিতারিত হবে কোন ধরনের লুটতারাজকারীরা দলে স্থান পাবেন না এমনটাই হুঁশিয়ারী করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াসউদ্দিন। 

 

আর তিনি বিভিন্ন প্রেগ্রামে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণে সেই সকল সন্ত্রাসীরা ইতিমধ্যেই সেই সকল সন্ত্রাসীরা গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তাকে নিয়ে সেই সকল কুচক্রী মহল সাবেক সাংসদ শামীম ওসমানের সাথেও তুলনা করছেন। আর এর মূল কারণ হচ্ছে সন্ত্রাসীরা গিয়াস উদ্দিনের কারনেই তারা ভালোভাবে অপকর্ম করতে পারছেনা।তাই দেখা যাচ্ছে তাকে নিয়েও বিরূপ মন্তব্যে করছে সেই সকল ষড়যন্ত্রকারীরা। তবে গিয়াস উদ্দিন এই ধরনের ষড়যন্ত্রকারী- কুচক্রী মহলকে পরোয়া করেনা এমনটি মনে করেন তার নেতাকর্মীরা।

 


তার নেতাকর্মীরা আরও মনে করেন সাবেক এমপি জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিনই জেলা বিএনপির জন্য একমাত্র ভরসা তিনি না থাকলে জেলা বিএনপির অনেকটাই নিস্কীয় হয়ে পড়বে। আগামী জাতীয় সাংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনে গিয়াস উদ্দিনই হবে একমাত্র ট্রাম কার্ড তার বাহিরে অন্য কাউকে চিন্তাও করা যায়না। আজ নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপিতে গিয়াস উদ্দিনের প্রতি আস্থা রাখার কারণেই আজ জেলা বিএনপির এতোটা সুসংগঠিত হতে পেরেছে। তারপরেও তাকে নিয়ে কেন এতো ষড়যন্ত্র।


চলছে জেলা বিএনপিকে পূর্নগঠনের ষড়যন্ত্র কয়েকটা ভাগ হয়ে জেলা বিএনপি ভেঙ্গে নতুন কমিটি করার জন্য চলছে পাঁয়তারা।


আরও জানা যায়, জুলাই আন্দোলনে জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিনের নির্দেশনায় জেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ওয়ার্ড পর্যায়ের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সাধারন ছাত্রদের সাথে একত্বতা করে আন্দোলনে সামিল হয়। এমনকি সেই সময়ে বিএনপির নেতাকর্মী নিহত হয়েছে। শুধু তাই নয় বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতারও করা হয়। 

এই বিভাগের আরো খবর