Logo
Logo
×

নগরের বাইরে

কিশোরী ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনায় আটক ২

Icon

বন্দর প্রতিনিধি

প্রকাশ: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:২১ পিএম

কিশোরী ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনায় আটক ২
Swapno

 

বন্দরে কসমেটিক কিনে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষনের ব্যর্থ চেষ্টার ঘটনায় স্থানীয় জনতা লম্পট আমির হোসেন (৩৫) ও ধর্ষনের সহয়তাকারী শেফালী বেগম (৪০)কে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। গত সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টায় বন্দর থানার ২১নং ওয়ার্ডের রুপালী আবাসিক এলাকার ১নং গল্লিস্থ জনৈক তৈয়ব মিয়ার ভাড়াটিয়া ঘর থেকে এদেরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।  

 

আটককৃতদের মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উল্লেখিত মামলা আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। সে সাথে পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার করে ২২ ধারায় আদালতে প্রেরণ করেছে। আটককৃতরা হলো ধর্ষনের চেষ্টাকারি লম্পট আমির হোসেন বন্দর থানার ২০নং ওয়ার্ডের উত্তর বেপারীপাড়া এলাকার মনু মিয়ার ছেলে ও ধর্ষনের সহয়তাকারি শেফালী বেগম মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার কান্দিপাড়া এলাকার মৃত আব্দুল হালিম মিয়ার মেয়ে ও উল্লেখিত এলাকার ভাড়াটিয়া।

 

এর আগে গত সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত সোয়া ৮টায় বন্দর রুপালী আবাসিক এলাকার জনৈক তৈয়ব মিয়ার ভাড়াটিয়া বাড়িতে ওই ধর্ষনের ঘটনাটি ঘটে। এ ব্যাপারে ভূক্তভোগী কিশোরী মা বাদী হয়ে ধর্ষনের চেষ্টাকারী ও ধর্ষনের সহয়তাকারীকে আসামী করে বন্দর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এ মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং- ১৬(৯)২৩।

 

মামলার বাদিনী সূত্রে জানা গেছে, গত ১ সপ্তাহ পূর্বে বন্দর থানার ২০নং ওয়ার্ডের উত্তর বেপারীপাড়া এলাকার মনু মিয়ার ছেলে আমির হোসেনের সাথে পরিচয় হয়। ওই পরিচয়ের সূত্র ধরে আমির হোসেন বাদিনীকে র্ধমের মা ডাকে। ওই সুযোগে আমির হোসেন ২ দিন বাদিনী বাড়িতে আসে।

 

গত সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধা সাড়ে ৭টায় আমির হোসেন বাদিনী ১৪ বছরের কিশোরী মেয়েকে মদনগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডের সামনে একা পেয়ে তাকে কসমেটিক কিনে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বন্দর রুপালী আবাসিক এলাকার ১নং গল্লির জনৈক তৈয়ব মিয়ার ভাড়াটিয়া ভবনে নিয়ে যায়।  

 

পরে সেখানে ২নং বিবাদী শেফালী বেগমের নিকট ৫’শ টাকা দিয়ে তার সহয়তায় তারই ভাড়াকৃত ঘরে নিয়ে উল্লেখিত কিশোরীকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা করার সময় স্থানীয় জনতা কান্নাকাটির সংবাদ পেয়ে ভাড়াকৃত ঘর থেকে লম্পট আমির হোসেন ও সহয়তাকারী শেফালী বেগমকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে এবং আমার মেয়েকে উদ্ধার করে। এস.এ/জেসি

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher
ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন