শুক্রবার   ২৬ এপ্রিল ২০২৪   বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

মধু মাস জ্যৈষ্ঠে বাজারে বেড়েছে কলার আমদানি

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

প্রকাশিত: ২৭ মে ২০২৩  


নগরীর বাজারগুলো জুড়ে ভরে উঠেছে গ্রীষ্মের সুস্বাদু ফলে। এসে পরেছে জ্যৈষ্ঠ মাস, মৌসুমি ফলগুলোও পরিপক্ক হয়ে উঠেছে। বাজার ঘুরে দেখা যায় বিক্রেতারা ফলের ঝুড়ি সাজিয়ে বসেছেন মৌসুমের ফল দিয়ে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফল আসে আরতে সেখান থেকে খুচরা বিক্রেতার হাত হয়ে আসছে ক্রেতার নাগালে। ইতোমধ্যে আমদানি করা ফলের মধ্যে দেশী ফল বেশি কিনছেন ক্রেতারা। এর মধ্যে আমদানি বেড়েছে বারোমাসি ফল কলার।

 


কলা এমন একটি ফল, যা প্রায় সব মৌসুমেই বিক্রি হয়। এমনকি সস্তার ফলের তালিকায় এর নামও রয়েছে। আর এবার উৎপাদন ভালো তাই দামও তেমন বাড়েনি। পাইকারি পর্যায়ে মাঝারি কলা পোন বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়।

 

 

দেশি কলার হালি পাইকারি ও খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় এবং সাগর কলা পোন ৩৫০ টাকায় বিক্রি করছে। আর কাচাঁ কলার দাম প্রতিদিনই বাড়ে আবার কমে। সরবরাহ ভালো বেচাকেনাও বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে বাজারে আসতে শুরু করেছে আগাম কিছু ফলও।

 


ডালিম বা বেদেনা ফল মোটামোটি সারা বছর পাওয়া যায়। ডালিমের আরেক নাম হলো আনার বা বেদেনা। বেদেনা খুবই মিষ্টি, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি ফল।  পাইকারিতে বড় বেদানা ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এবং খুচরা পর্যায়ে বিক্রি করছে ৪২০ টাকা থেকে ৪০০ টাকায়। মাঝারি আনার ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকায় ও ছোট আনার বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৮০ টাকায়। কিন্তু বেদানার আমদানি এবার খুবই কম, বেচাকেনাও তেমন ভালো হচ্ছে না।

 


ফলের আড়তে বিক্রেতারা জানান, এবার আনারের ফলন তেমন ভালো হয়নি। যার কারণে দামও কিছুটা বেশি। মৌসুমের শুরুতে দাম একটু বেশিই থাকে। দাম বাড়ার পর বিদেশি ফলের বিক্রিও কমেছে। সেই সঙ্গে ফলের দর কষাকষিও করছেন ক্রেতারাও।এন.হুসেইন রনী /জেসি

এই বিভাগের আরো খবর