শনিবার   ২৭ এপ্রিল ২০২৪   বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

শপিং কমপ্লেক্সগুলোতে বাড়ছে ক্রেতার সংখ্যা

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৪  


দেখতে দেখতে রমজানের অর্ধেক মাস চলে গিয়েছে। জমে উঠেছে নারায়ণগঞ্জে ঈদবাজার। শিশু, নারী-পুরুষের পদচারনায় সরগরম বিপণি বিতানগুলো। সবচেয়ে কদর বেশী ইন্ডিয়ান-পাকিস্তানি পোষাকের। ক্রেতারা তাদের পছন্দ মত জামা-জুতা পোশাক-প্রশাধনী ঈদপণ্য কিনছেন। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে কেনাবেচা। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে বাজারে ক্রেতাদের ভিড়ও তত বাড়ছে।

 

 

এছাড়া পোশাক তৈরিতে ব্যস্ত টেইলার্স কারিগড়রা। রাত জেগে তারা কাজ করছে। গতকাল নগরী ঘুরে দেখা যায়, নগরীর বিভিন্ন মার্কেটে ক্রেতাদেরর ভীড় লক্ষ করা গেছে। পছন্দের পোশাকের দরদামে ব্যস্ত সময় পার করছে  ক্রেতা- বিক্রেতারা।

 

 

রমজানের শুরু দিক থেকে বঙ্গবন্ধু সড়কের ডিআইটি মার্কেট ও কালিরবাজারের ফ্রেন্ডস মার্কেট ক্রেতাদে পদচারণ সবচেয়ে বেশি ছিলো। পাশাপাশি তো নারায়ণগঞ্জের নবাব সলিমুল্লাহ সড়কের হকারদের সপ্তাহিক হলিডে মার্কেট রয়েছেই।

 


জানা গেছে, এ বছর ১৫ রোজা থেকে নারায়ণগঞ্জের ঈদ বাজার জমে উঠেছে। সকাল থেকে প্রায় রাত ১২টা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। ঈদ বাজারে ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি পোশাকের চাহিদা বেশী। ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগের চাহিদা বেশী। প্রতিপিস ড্রেস চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

 


ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদকে সামনে রেখে আমরা অনেক ধরনের পোষাক দোকানে এনেছি। তবে এ বছর ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি পোশাকের প্রতি ক্রেতাদের আর্কষন বেশি। এছাড়া এতো দিন তো আমাদের মার্কেট তেমন জমেনি। জমেছে কিন্তু খুব কম। এখন ১৫ রোজা চলে গেছে। তার উপর মাসেরও প্রায় শেষ এখন সবাই বেতন ও পাবে। এখন থেকে আমাদের বিক্রি শুরু হবে।

 


 ফাহমিদা নামে এক ক্রেতা বলেন, এ বছর পোশাকের ধরন বদলে গেছে এবং দামও একটু বেশী। ইন্ডিয়ান থ্রি  পিস ৩ হাজার টাকায় ক্রয় করেছি। তিনি আরো বলেন, দাম একটু বেশী হলেও ভালো মানের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে।    এন. হুসেইন রনী  /জেসি

এই বিভাগের আরো খবর